What is B.Ed course ? B.Ed full form: বিএড কোর্স কী ? এতে চাকরির কী সুযোগ রয়েছে ? জানব সবিস্তারে

Bachelor of Education ডিগ্রি কোর্সটিকে সংক্ষিপ্তভাবে B.Ed বলা হয়। কমবেশি সকলেই জানেন শিক্ষকতার পেশায় যুক্ত হতে চাইলে বিএড কোর্সটি করা আবশ্যিক। শিক্ষকতার পেশাকে অন্যান্য আর পাঁচটা পেশা থেকে একটু স্বতন্ত্র চোখে দেখা হয়। দার্শনিক দৃষ্টিকোণ থেকে একজন শিক্ষককে সমাজের মেরুদন্ড (The Backbone of Our Society) বলা হয়ে থাকে। শিক্ষকদের এই ‘স্পেশাল পদমর্যাদার’ কারণ সম্পর্কে আমরা আজ আলোচনা করব। পাশাপাশি কাদের জন্য এই কোর্স আদর্শ, এই কোর্সে ভর্তি হতে গেলে কীই বা শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন, সরকারি না বেসরকারি কোন কলেজে পড়া ভালো, শুধু বিএড করলেই হবে না ভবিষ্যতে চাকরি-বাকরির কী সুযোগ রয়েছে ইত্যাদি জিজ্ঞাসা অনেকের মধ্যেই থাকে। আজকে আমরা বিএড সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য এক এক করে জানব।

এক নজরে B.Ed কোর্স

পুরো নাম

Bachelor of Education (B.Ed)

সময়সীমা

২ বছর

কোর্সের অনুমোদন

NCTE & বাবা সাহেব আম্বেদকর এডুকেশন বিশ্ববিদ্যালয়

যোগ্যতা

গ্রাজুয়েশন বা মাস্টার ডিগ্রিতে অন্তত ৫০ শতাংশ নম্বর

উদ্দেশ্য

শিক্ষক প্রশিক্ষণ দেওয়া

B.Ed কোর্স কী ? এই কোর্সে কী শেখানো হয় ?

ব্যাচেলর অফ এডুকেশন একটি পেশাদার ডিগ্রি কোর্স। এই কোর্সের মধ্য দিয়ে একজন প্রার্থীকে উপযুক্ত শিক্ষক হওয়ার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তাই বিএড কোর্স করা থাকলে শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করা যায়। পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর বিদ্যালয়গুলিতে শিক্ষক হতে চাইলে শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি বিএড কোর্স করা বাধ্যতামূলক। তাই বলাই যায় বিএড কলেজগুলি হলো ভাবী শিক্ষকদের কারখানা!
শিশু মনস্তত্ত্ব অনুযায়ী প্রত্যেক শিক্ষার্থীর আগ্রহ, শেখার ক্ষমতা ভিন্ন ভিন্ন। একজন শিক্ষককে তার কর্ম জীবনে নানা ধরনের শিক্ষার্থীর সঙ্গে চলতে হয়। বিদ্যালয়ে অনেক পড়ুয়া পড়াশোনা করে। তার মধ্যে দেখা যায় কেউ খুব তাড়াতাড়ি বুঝতে পারে, শিখতে পারে আবার কারো বোঝার ক্ষমতা ও শেখার ক্ষমতা একটু কম এবং ধীর গতিতে চলে। শিক্ষককে তাই শিক্ষার্থীর মন বুঝে চলতে হয়। সৃজনশীলতা একজন আদর্শ শিক্ষকের অবশ্যই থাকতে হয়। শিক্ষাদান করার সময় শিক্ষার্থীদের সামনে কীভাবে বিষয়টি উপস্থাপনা করলে তারা সহজেই বুঝতে পারবে সেই খেয়াল রাখতে হয় শিক্ষককে। আবার শিক্ষাদান প্রক্রিয়াকে আরও সহজ ও বোধগম্য করে তোলার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা সহায়ক (Teaching Aid) উপকরণ সমূহ, যেমন চার্ট, মডেল, প্রজেক্টর, কম্পিউটার ইত্যাদি। শিক্ষা সহায়ক উপকরণগুলি কখন, কীভাবে ব্যবহার করলে শিক্ষার্থীরা কোনো বিষয়কে খুব সহজেই বুঝতে পারবে সেই সৃজনশীলতা এবং দূরদর্শিতা একজন শিক্ষকের থাকা বাঞ্ছনীয়। তাই শিক্ষাদান প্রক্রিয়াটিকে সফল করতে হলে শিক্ষার্থীর মনস্তত্ত্ব যেমন জানতে হয় শিক্ষককে তেমনি পাঠদানের ক্ষেত্রে বিষয়ের উপস্থাপনা এবং শিক্ষা সহায়ক উপকরণগুলির সঠিক ব্যবহারে নিপুন হতে হয় শিক্ষককে। শিক্ষণ-শিখন (Teaching-Learning) প্রক্রিয়াটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কীভাবে সম্পন্ন করা যায় মূলত সেটি বিএড কোর্সের মধ্য দিয়ে শেখানো হয় হবু শিক্ষকদের।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: Eligibility Criteria

  • কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আবেদনকারীকে স্নাতক বা স্নাতকোত্তরে অন্তত ৫০ শতাংশ নম্বর নিয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে।
  • যে সমস্ত পড়ুয়া ইঞ্জিনিয়ারিং বা টেকনোলজিতে স্নাতক এবং বিজ্ঞান বা অঙ্ক বিষয় রয়েছে, তাদের অন্তত ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে।
  • তপসিলি, তপসিলি উপজাতি এবং পিডব্লিউডি (বিশেষভাবে সক্ষম) প্রার্থীদের ৫ শতাংশ নম্বরের ছাড় রয়েছে।
  • বিএড করার ক্ষেত্রে বয়সের তেমন করাকরি নেই। সাধারণত ১৯ থেকে ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত ফ্রেশাররা এই কোর্স করতে পারেন।

কী বিষয় নিয়ে B.Ed করা যায় ?

রাজ্যের স্কুলগুলিতে যে সমস্ত বিষয়ে পড়ানো হয় সেই বিষয়গুলির মধ্যে যে কোনো একটি বিষয় আবেদনকারীর স্নাতকে (Graduation) মূল বিষয় হিসেবে থাকতে হবে। বিষয়গুলির তালিকা নিচে দেওয়া হলো।

১. আরবি

২. বাংলা

৩. বাণিজ্য

৪. কম্পিউটার সায়েন্স

৫. অর্থনীতি

৬. শিক্ষা

৭. ইংলিশ

৮. ফাইন আর্টস

৯. ভূগোল

১০. হিন্দি

১১. ইতিহাস

১২. জীববিজ্ঞান

১৩. অঙ্ক

১৪. সঙ্গীত

১৫. দর্শন

১৬. ভৌতবিজ্ঞান

১৭. রাষ্ট্রবিজ্ঞান

১৮. মনস্তত্ব

১৯. সংস্কৃত

২০. সমাজবিদ্যা

২১. উর্দু

২২. হোম ম্যানেজমেন্ট

২৩. ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশন

২৪.নেপালি

২৫.সাঁওতালি

কী কী চাকরি রয়েছে B.Ed করার পর ?

স্কুলের শিক্ষকতার পেশার সঙ্গে যুক্ত হতেই মূলত বিএড কোর্স করেন ছাত্রছাত্রীরা। শিক্ষকতার পেশা ছাড়াও আরো কিছু পদের নিয়োগের ক্ষেত্রে বিএড কোর্স চাওয়া হয়। কিছু উল্লেখযোগ্য পদ সম্পর্কে নিচে দেওয়া হলো।

  • শিক্ষকতা: কেন্দ্রীয় বা রাজ্যের সরকার পরিচালিত কিংবা বেসরকারি বিদ্যালয়গুলিতে পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষক রূপে নিযুক্ত হতে পারবেন। নবোদয়া, দিল্লি পাবলিক স্কুল, আর্মি স্কুল এই সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করতে চাইলে বিএড ডিগ্রি থাকতেই হয়।
  • বিদ্যালয় পরিদর্শক (Sub inspector of school): একজন বিদ্যালয় পরিদর্শক স্কুলগুলির পরিচালনা ঠিকমতো হচ্ছে কিনা তা দেখাশোনা করেন। শিক্ষকরা কোনো সমস্যায় পড়লে বিদ্যালয় পরিদর্শকের দ্বারস্থ হন। বিদ্যালয় তথা শিক্ষকদের নানা ধরনের সমস্যা সমাধানে বিদ্যালয় পরিদর্শক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
  • শিক্ষা কাউন্সিলর (Education Counsellor): শিক্ষাক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের সঠিক পথ বাতলে দেওয়াই শিক্ষা কাউন্সিলরের কাজ। কোন বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করলে কেরিয়ার উন্নতির ভালো সুযোগ রয়েছে সেই সম্পর্কে পড়ুয়াদের গাইড করেন শিক্ষা কাউন্সিলর।
  • শিক্ষা অফিসার (Education officer): জেলা বা রাজ্য স্তরের শিক্ষার মান উন্নয়নের বিষয়টি দেখাশোনা করেন শিক্ষা অফিসার। বিভিন্ন ধরনের বিদ্যালয় শিক্ষা সংক্রান্ত প্রোগ্রাম পরিচালনা এবং পলিসি রচনার দায়িত্ব তিনি সামলান।

কেন শিক্ষকতা একটি মহান পেশা ?

জাতির মেরুদণ্ড বলা হয় শিক্ষকদের। কারণটা খুবই স্পষ্ট, আজ যে শিশু তার কচি-কোমল পায়ে বিদ্যালয় প্রাঙ্গন ভরিয়ে তোলে কাল সে দেশের দায়িত্ববান বলিষ্ঠ একজন নাগরিক। দেশের সার্বিক বিকাশ দেশের নাগরিকদের শিক্ষা, মূল্যবোধ ও নৈতিকতার কাধে ভর করেই ক্রমাগত এগিয়ে যায়। আর এই আদর্শ নাগরিক গঠনের গুরুদায়িত্ব বর্তায় শিক্ষকদের উপর। একজন ভালো শিক্ষকই পারেন আদর্শ ছাত্রছাত্রী তৈরি করতে। যারা নিজেদের কর্মের মধ্য দিয়ে ভবিষ্যতে দেশের উন্নয়নের শরিক হন। এভাবেই একজন সামান্য শিক্ষকের ছোট ছোট পদক্ষেপ জাতীয় জনজীবনে বিপ্লব বয়ে নিয়ে আসে। আর এখানেই শিক্ষকের মহত্ত্ব লুকিয়ে রয়েছে। যেহেতু শিক্ষাদান প্রক্রিয়ার মধ্যে নিহিত থাকে সামাজিক মঙ্গল সাধন তাই শিক্ষার চালিকা শক্তিরূপে শিক্ষকরা পেয়ে থাকেন প্রভূত পদমর্যাদা। ঠিক এই কারণেই অনেকে শিক্ষকতাকে জীবনযাপনের পেশা হিসেবে বেছে নেন।

সরকারি না বেসরকারি কলেজে বিএড করা ভালো ?

সরকারি এবং বেসরকারি উভয় কলেজের ডিগ্রির বৈধতা একই। কোর্স শেষে ছাত্রছাত্রীরা যে সার্টিফিকেট পাবেন তা একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দেওয়া হবে। পার্থক্য শুধু কোর্স ফিতে। যেখানে সরকারি কলেজে ন্যূনতম খরচে বিএড কোর্স করা যায়, সেখানে বেসরকারি কলেজগুলি লাখ, দেড় লক্ষ টাকা কোর্স ফি বাবদ নিয়ে থাকে। পশ্চিমবঙ্গে সরকারি কলেজের সংখ্যা খুবই কম তাই প্রতিযোগিতাও খুব বেশি। সেজন্য বাধ্য হয়ে ছাত্রছাত্রীদের বেসরকারি কলেজে বেশি টাকা দিয়ে বিএড করতে হয়। তবে চাকরির ক্ষেত্রে সরকারি হোক বা বেসরকারি সব কলেজেরই ডিগ্রির মান্যতা সমান।

ভর্তির পূর্বে দেখে নিতে হবে কলেজের বৈধতা

কোনো কলেজে ভর্তি হওয়ার পূর্বে সেই বিএড কলেজের প্রয়োজনীয় সরকারি অনুমোদন রয়েছে কিনা তা অবশ্যই যাচাই করে নিতে হবে। যদি দেখা যায় আপনি যে কলেজে বিএড করেছেন সেই কলেজের প্রয়োজনীয় অনুমোদন নেই, তাহলে আপনার সময় এবং টাকা দুটোই জলে যাবে। তাই যে কলেজে ভর্তি হতে চাইছেন সেই কলেজের বৈধতা রয়েছে কিনা অবশ্যই তা দেখে নিতে হবে। কোথায় এবং কীভাবে দেখবেন কলেজের বৈধতা ? পশ্চিমবঙ্গে NCTE (National Council for Teacher Education) নির্ধারিত গাইডলাইন মেনে বিএড কলেজগুলিকে অনুমোদন দেয় Baba Saheb Ambedkar Education University (BSAEU) । শুধুমাত্র শিক্ষক প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠিত আম্বেদকর বিশ্ববিদ্যালয় হলো ভারতবর্ষের মধ্যে প্রথম কোনো রাজ্য দ্বারা গঠিত বিশ্ববিদ্যালয়। NCTE বা আম্বেদকর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনি রাজ্যের কোন বিএড কলেজগুলির অনুমোদন রয়েছে তার তালিকা খুব সহজেই দেখতে পাবেন। প্রতিবেদনের শেষে রাজ্যের অনুমোদিত বিএড কলেজের তালিকার লিঙ্ক দেওয়া রয়েছে সেখান থেকে আপনি কলেজগুলি দেখে নিতে পারবেন।

B.Ed করার পর উচ্চ শিক্ষার সুযোগ-সুবিধা

B.Ed একটি ব্যাচেলর ডিগ্রি। তাই বিএড করার পর উচ্চশিক্ষার সুযোগ রয়েছে। বিএড এর পর দুই বছরের M.Ed (Master in Education) ডিগ্রি করা যায়। B.Ed কলেজে শিক্ষকতা করতে চাইলে M.Ed ডিগ্রিটি করতে হয়। তারপর MPhil এবং PhD ইত্যাদি গবেষণামূলক ডিগ্রি কোর্স করারও সুযোগ রয়েছে। সেক্ষেত্রে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়।

ভর্তি কবে নেওয়া হয় ?

রাজ্যের বিএড কলেজগুলিতে জুলাই মাসে নতুন সেশন শুরু হয়, তার আগেই ভর্তি প্রক্রিয়ার বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়ে থাকে। কিন্তু এবারে ২০২৪-২৬ সেশনের জন্য ভর্তির বিজ্ঞপ্তি এখনো প্রকাশ করা হয়নি। ভর্তি সংক্রান্ত কোনো বিজ্ঞপ্তি জারি হলেই আমরা সেই আপডেট দ্রুত জানিয়ে দিবো। তবে রাজ্যের কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ কলেজে ২০২৪-২৬ সেশনের বিএড ভর্তির বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। সেই সমস্ত বিএড কলেজের লিঙ্ক নিচে দেওয়া হলো।

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক

বিএড বিশ্ববিদ্যালয় (BSAEU)Click Here
NCTE WebsiteClick Here
অনুমোদিত কলেজের তালিকাDownload
Ramakrishna Mission Sikshanamandira B.ed admission noticeClick Here

কিছু প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন: FAQ

Q. বর্তমানে তো রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নেই এখন কী B.Ed করে কোনো লাভ আছে ?

ANS. অবশ্যই আছে। কেন্দ্রীয় সরকারি স্কুলগুলিতে কমবেশি নিয়মিত শিক্ষক নিয়োগ হয়ে থাকে। সেখানে আপনি শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হতে পারেন। এছাড়াও রাজ্যের সরকারি স্কুলগুলো বাদেও বিভিন্ন বড়ো বড়ো বেসরকারি স্কুলগুলিতে শিক্ষক নিয়োগ করা হয়।

Q. পশ্চিমবঙ্গের বাইরে থেকে B.Ed করলে কী কোনো অসুবিধা হবে ?

ANS. না, ভারতবর্ষের যে কোনো NCTE অনুমোদিত কলেজ থেকে B.Ed করলে তা পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে বৈধ বলে বিবেচিত হবে।

Q. অন্য রাজ্যে ইংরেজি মাধ্যমের B.Ed করলে কী পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষক হতে পারবো ?

ANS. হ্যাঁ, অবশ্যই পারবেন। আবার পশ্চিমবঙ্গে বাংলা মাধ্যমে B.Ed করার পর আপনি ভারতবর্ষের যে কোনো স্কুলে শিক্ষকতা করতে পারবেন।

Q. সরকারি কলেজে কীভাবে কম খরচে B.Ed করা যায় ?

ANS. মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক বা স্নাতকোত্তরে খুব ভালো নম্বর থাকলে সরকারি কলেজে সুযোগ পাওয়া যায়। একাডেমিকে প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী সাধারণত সরকারি কলেজগুলিতে মেরিট লিস্ট তৈরি করা হয়।

সবার সঙ্গে শেয়ার করুন
WhatsApp Channel Join Now
Telegram Channel Join Now

Leave a comment