SVMCM Scholarship, Utilization Certificate SVMCM: স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ কী ? কারা আবেদন করতে পারবে ? নতুন আবেদন কবে শুরু হবে ?

স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের দেওয়া একটি স্কলারশিপ। স্কলারশিপটির পুরো নাম Swami Vivekananda Merit-Cum-Means Scholarship (SVMCM) । রাজ্যের মেধাবী অথচ আর্থিকভাবে অসচ্ছল ছাত্রছাত্রীরা যাতে নির্বিঘ্নে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে সেজন্য সরকারের তরফে এই আর্থিক অনুদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। অসংরক্ষিত এবং সংরক্ষিত উভয় শ্রেণীর প্রার্থীরাই এই স্কলারশিপ পাবে। তবে যারা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত তাদের জন্য পৃথক স্কলারশিপ রয়েছে। এই স্কলারশিপ পেতে গেলে নির্দিষ্ট কিছু যোগ্যতার মাপকাঠি রয়েছে এবং বিভিন্ন স্তরের পড়ুয়াদের প্রদত্ত টাকার পরিমানও ভিন্ন ভিন্ন। স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ সম্পর্কে সমস্ত তথ্য এই রচনায় তুলে ধরা হলো। সমস্ত তথ্যই গত বছর পর্যন্ত চালু নিয়মানুযায়ী দেওয়া হল; এবারে নিয়মের কিছু সংশোধন হলে আমরা পরবর্তী আপডেটে জানিয়ে দেবো।

এক নজরে বিবেকানন্দ স্কলারশিপ

স্কলারশিপের নাম

Swami Vivekananda Merit-Cum-Means Scholarship (SVMCM)

কাদের জন্য এই স্কলারশিপ

একাদশ থেকে স্নাতকোত্তর পড়ুয়া

কারা আবেদন করতে পারবে

শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গের বসবাসকারী ছাত্রছাত্রীরা

অনুদানের পরিমাণ

ন্যূনতম ১২০০০ থেকে ৯৬০০০ হাজার বছরে

অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

https://svmcm.wbhed.gov.in

শিক্ষাগত ও অন্যান্য যোগ্যতা (Eligibility Criteria For SVMCM)

স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ একাদশ শ্রেণী থেকে স্নাতকোত্তর (Post Graduate) স্তরের পড়ুয়াদের দেওয়া হয়। আর্টস, সায়েন্স, কমার্স, পলিটেকনিক, ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং, নার্সিং, ফার্মেসি, আইন, পেশাদার ডিপ্লোমা কোর্স ইত্যাদি যে কোনও শাখায় পড়াশোনা করলেই এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করা যায়। তবে কোর্স অনুযায়ী পড়ুয়ারা স্কলারশিপের আলাদা আলাদা পরিমাণ টাকা পাবে। স্তর অনুযায়ী শিক্ষার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিচের তালিকায় দেওয়া হলো।

শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ

  • উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে অর্থাৎ যারা একাদশ শ্রেণীতে পাঠরত তাদের পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ (West Bengal board of secondary education – WBBSE) থেকে অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর নিয়ে মাধ্যমিক উত্তীর্ণ হতে হবে। মাধ্যমিকের পর পলিটেকনিকের ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি হলেও আবেদন করা যাবে।
  • স্নাতক স্তরের (BA/B.SC/B.COM etc) পড়ুয়াদের এই স্কলারশিপের আবেদনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ (West Bengal Council of Higher Secondary Education- WBCHSE) বা মাদ্রাসা শিক্ষা পরিষদ থেকে অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর নিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক উত্তীর্ণ হতে হবে।
  • যারা উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে আইটিআই এবং পলিটেকনিকের মতো ডিপ্লোমা কোর্সে অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর নিয়ে পাস করেছে তারাও পরবর্তী কোর্সের (AICTE/WBSCT&VE&SD APPROVED) জন্য আবেদন করতে পারবে।
  • স্নাতকোত্তর স্তরের (MA) জন্য রাজ্যের কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকে অন্তত ৫৩ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে। কন্যাশ্রী (K3) প্রাপক হলে ৪৫ শতাংশ নম্বর হলেই চলবে।
  • যে সমস্ত পড়ুয়া স্নাতকে DTE (Directorate of Technical Education) এর অন্তর্গত ইঞ্জিনিয়ারিং বা পেশাদার ডিপ্লোমা কোর্সে পড়াশোনা করেছে তারাও এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবে। সেক্ষেত্রে স্নাতক স্তরে অন্তত ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে।
  • এখনকার নিয়মানুযায়ী ২০২৪, ২০২৩ এবং ২০২২ সালের পাস করা পড়ুয়ারাই চলতি শিক্ষাবর্ষের জন্য স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপের আবেদন জানাতে পারবে। ২০২১ বা তার পূর্বে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাস করা পড়ুয়াদের অন্তত ৭৫ শতাংশ নম্বর থাকলে তারা আবেদন করতে পারবে।

বাসস্থান ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবস্থানঃ

আবেদনকারী পড়ুয়াকে অবশ্যই পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে এবং রাজ্যেরই কোনো স্বীকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে হবে।

পারিবারিক বাৎসরিক আয়ঃ

আবেদনকারীর পারিবারিক বার্ষিক আয়ের ঊর্ধ্বসীমা ২৫০০০০ টাকার মধ্যে থাকতে হবে তবেই এই স্কলারশিপের সুবিধা পাওয়া যাবে।

এক পড়ুয়া এক স্কলারশিপঃ

কোনো পড়ুয়া অন্য কোনো সরকারি স্কলারশিপ পেয়ে থাকলে এই স্কলারশিপের জন্য যোগ্য নয়। একজন পড়ুয়াকে একটি মাত্র সরকারি স্কলারশিপ দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। তবে এককালীন কোনো সরকারি অনুদান পেয়ে থাকলে আবেদন করা যাবে।

উপরিউক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে আর একটু সহজ ও পরিষ্কার করে বললে বলাই যায়, যারা একদম নতুন ক্যান্ডিডেট, সদ্য মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিকে ৬০ শতাংশ নম্বর নিয়ে পাস করে পরবর্তী ক্লাসে ভর্তি হয়েছে তাদের কোনো ঝামেলাই নেই। তারা আবেদনও করতে পারবে সময় মতো স্কলারশিপের টাকাও পাবে। কিন্তু যাদের ৬০ শতাংশ নেই কিংবা রেগুলার পড়ুয়াও না, মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে এক-দুই বছর বিরতির পর পরবর্তী ক্লাসে ভর্তি হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে নিয়ম-কানুনগুলি খুঁটিয়ে দেখে নিতে হবে।

এই স্কলারশিপে কত টাকা দেওয়া হয় ? (SVMCM amount list)

কোন স্তরে এবং কোন শাখায় পড়ুয়ারা পড়াশোনা করছে তার উপর ভিত্তি করে স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপের অর্থের অনুদান দেওয়া হয়। নিচের তালিকায় সমস্ত বিভাগের এবং শ্রেণির বৃত্তির পরিমাণ উল্লেখ করা হলো।

কোর্স অনুযায়ী টাকার পরিমাণ

উচ্চ মাধ্যমিক, D.el.ed, আর্টস ও কমার্স শাখায় স্নাতক

₹ ১২০০০

B.Sc বা স্নাতক স্তরে UGC APPROVED অন্যান্য পেশাদার কোর্স, পলিটেকনিক ডিপ্লোমা কোর্স, মেডিক্যাল ডিপ্লোমা কোর্স

₹ ১৮০০০

 আর্টস ও কমার্সে PG

₹ ২৪০০০

সাইন্সে PG, স্নাতকোত্তর স্তরে UGC APPROVED অন্যান্য পেশাদার কোর্স

₹ ৩০০০০

NON NET M.PHIL/NON NET PH.D

₹ ৬০০০০/৯৬০০০

স্নাতক বা স্নাতকোত্তর স্তরে ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স, AICTE APPROVED অন্যান্য পেশাদার কোর্স, স্নাতক স্তরে মেডিক্যাল ডিগ্রি

₹ ৬০০০০

কারা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবে না ?

  • যাদের মাধ্যমিক ৬০ শতাংশ নম্বর ছিল না কিন্তু একাদশে ৬০ শতাংশ নম্বর আছে তারা দ্বাদশ শ্রেণীতে এই স্কলারশিপ এর জন্য নতুন করে আবেদন করতে পারবে না।
  • উচ্চমাধ্যমিকেও যাদের ৬০ শতাংশ নম্বর ছিল না কিন্তু কলেজের প্রথম বর্ষে ৬০ শতাংশ নম্বর রয়েছে তারাও কিন্তু দ্বিতীয় বর্ষের জন্য নতুন করে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন জানাতে পারবে না। একইভাবে স্নাতকোত্তর স্তরেও দ্বিতীয় বর্ষে নতুন করে আবেদন করা যাবে না।
  • যাদের মাধ্যমিকে ৬০% নম্বর ছিল কিন্তু কোনো কারণে একাদশ শ্রেণীতে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করেনি তারা কিন্তু নতুন করে দ্বাদশ শ্রেণীতে আবেদন জানাতে পারবে না। স্নাতক, স্নাতকোত্তর সব স্তরেই এই নিয়ম রয়েছে। সব ক্ষেত্রেই কোর্সের শুরুতেই আবেদন জানাতে হবে কোর্সের মাঝপথে নতুন করে আবেদন করা যাবে না।

কীভাবে আবেদন করতে হবে ? (Application Procedure For SVMCM)

সর্বপ্রথম অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে পড়ুয়াদের। রেজিস্ট্রেশন হয়ে গেলে একটি ১৫ নম্বরের অ্যাপ্লিকেশন আইডি (Applicant ID) তৈরি হবে। রেজিস্ট্রেশনের সময়ে আবেদনকারীকে পছন্দ মতো একটি পাসওয়ার্ড দিতে হবে। পরবর্তীতে অ্যাপ্লিকেশন আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে আবেদনপত্রটি পূরণ করতে হবে।
কন্যাশ্রী (K2) প্রাপকদের মূল ফর্মটি পূরণ করার আগে অন্য আর একটি Authentication form পূরণ করতে হবে। সেখানে কন্যাশ্রী আইডি, জন্ম তারিখ, বাবা-মায়ের নাম ইত্যাদি তথ্য দিয়ে ভেরিফাই করে নিতে হবে।

কী কী ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে ? (SVMCM document upload size)

  • আবেদনকারী পড়ুয়াকে সাম্প্রতিককালে তোলা নিজের ছবি এবং স্বাক্ষরের স্ক্যান কপি PDF আকারে আপলোড করতে হবে। ছবি এবং স্বাক্ষরের সাইজ থাকতে হবে যথাক্রমে ২০-৫০ কেবি এবং ১০-২০ কেবির মধ্যে। অন্যান্য ডকুমেন্টগুলোর সাইজ ৪০০ কেবির মধ্যে থাকতে হবে।
  • মাধ্যমিকের মার্কশিটের উভয়ে পাশের স্ক্যান কপি।
  • সর্বশেষ উত্তীর্ণ পরীক্ষার মার্কশিটের উভয় পাশের স্ক্যান কপি।
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভর্তির রসিদ (Receipt)।
  • আধার কার্ড/ভোটার কার্ড/রেশন কার্ড এগুলির মধ্যে যে কোনো একটি পরিচয়পত্র।
  • পারিবারিক আয়ের শংসাপত্র (Income Certificate)। কন্যাশ্রী প্রাপক হলে আয়ের শংসাপত্র আপলোড করতে হবে না।
  • ব্যাংকের পাস বইয়ের প্রথম পাতা যেখানে অ্যাকাউন্ট নম্বর এবং IFSC কোড থাকে।
  • আবেদনকারী যদি রেগুলার স্টুডেন্ট না হয়, দুই-তিন বছর আগে পাস করে তারপর আর কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়নি, এমন পড়ুয়াকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকের কাছ থেকে উপযুক্ত কারণ উল্লেখ করে Declaration নিতে হবে।

ইনকাম সার্টিফিকেট কার কাছ থেকে নিতে হবে ?

  • গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় আবেদনকারী পড়ুয়ার বাসস্থান হলে তাকে Joint BDO/BDO/SDO/BLRO ইত্যাদি অফিসারদের কাছে ইনকাম সার্টিফিকেট নিতে হবে।
  • পড়ুয়ার বাসস্থান পৌরসভা এলাকায় হলে তাকে এক্সিকিউটিভ অফিসার/এডুকেশন অফিসার/ফিন্যান্স অফিসার ইত্যাদি পদের ব্যক্তিদের কাছে ইনকাম সার্টিফিকেট নিতে হবে।
  • মিউনিসিপাল কর্পোরেশন অন্তর্গত এলাকার যদি আবেদনকারী পড়ুয়ার বাসস্থান হয় সেক্ষেত্রে তাকে কমিশনার/ডেপুটি কমিশনার/মিউনিসিপাল সেক্রেটারি এইসব পদের ব্যক্তিদের কাছে ইনকাম সার্টিফিকেট নিতে হবে।

পুনর্নবীকরণ (Renewal) করার শর্তাবলী (SVMCM Renewal)

  • যারা একাদশ শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়ে দ্বাদশ শ্রেণীতে ভর্তি হয়েছে তাদের একাদশ শ্রেণীতে ৬০ শতাংশ নম্বর থাকলে, আবার এই স্কলারশিপের জন্য Renewal করতে পারবে।
  • কলেজের পড়ুয়াদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম। যদি প্রথম বর্ষের (1st year) দুই সেমিস্টার মিলিয়ে অন্তত ৬০ শতাংশ নম্বর থাকে তবেই দ্বিতীয় বর্ষের (2nd year) জন্য পুনর্নবীকরণ করা যাবে। পরবর্তী বর্ষের জন্যও একই নিয়ম। স্নাতক স্তরের ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং, ফার্মেসী, নার্সিং বা যে কোনও ধরনের কোর্সেই এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
  • স্নাতকোত্তর পড়ুয়াদের প্রথম বর্ষে অন্তত ৫০ শতাংশ নম্বর থাকলে দ্বিতীয় বর্ষের জন্য Renewal করতে পারবে।

Renewal এর ক্ষেত্রে কী কী ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে ?

  • Renewal এর ক্ষেত্রে সর্বশেষ উত্তীর্ণ পরীক্ষার মার্কশিটের উভয় পাশের স্ক্যান কপি। সেমিস্টার সিস্টেমে পড়াশোনা করলে দুই সেমিস্টারের মার্কশিটের উভয় পাশের স্ক্যান কপি।
  • পরবর্তী ক্লাসের ভর্তির রসিদ (Receipt) ।

Utilization certificate SVMCM: ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট কী ?

গত বছর রিনিউয়ালের সময় ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট চাওয়া হয়েছিল। কী এই ইউটিউলাইজেশন সার্টিফিকেট ? ফর্ম পূরণের সময় গত বছর এই সার্টিফিকেটটি ডাউনলোড করার অপশন ছিল। এটি ডাউনলোড করার পর প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে কলেজে যে ডিপার্টমেন্টে পড়াশোনা করছে আবেদনকারীরা, সেই ডিপার্টমেন্টের Head of the department (HOD) এর স্বাক্ষর নিতে হতো। যদি কেউ ইতিহাস নিয়ে পড়াশোনা করে সেক্ষেত্রে তাকে ইতিহাস ডিপার্টমেন্টের HOD এর স্বাক্ষর নিতে হবে। তারপর সেই কপি স্ক্যান করে আপলোড করতে হতো। এবারও যদি এই সার্টিফিকেট চাওয়া হয়, তাহলে একইভাবে আপলোড করতে হবে।

নতুন আবেদন কবে শুরু হবে ? (SVMCM apply)

এবছরের আবেদন এখনো শুরু হয়নি। কেন্দ্রীয় পোর্টালের (Centralised admission portal) মাধ্যমে এবারে কলেজগুলিতে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে। সেই কলেজ ভর্তি প্রক্রিয়া এখনো শুরু হয়নি। স্কুল-কলেজগুলিতে যখন নতুন শিক্ষা বর্ষের পঠন-পাঠন শুরু হয় তার কিছুদিন পরেই সাধারণত স্কলারশিপের আবেদন প্রক্রিয়া চালু হয়। গত বছর জুলাই মাস নাগাদ আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল এবারও জুলাই মাসে আবেদন গ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই নিয়ে কোনো আপডেট এলে আমরা দ্রুত জানিয়ে দিবো, আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকো।

SVMCM Helpline Number

  •  helpdesk.svmcm-wb@gov.in
  •  +1800-102-8014

কীভাবে বিনামূল্যে আবেদন করবে ?

আমরা ‘জীবনযুদ্ধ টিম’ সর্বদা বাংলার ছাত্রছাত্রীদের পাশে আছি। যাদের আর্থিক কারণে কোনো দোকানে গিয়ে স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে সমস্যা হয়, তাদের জন্য আমরা বিনামূল্যে আবেদন করে দিয়ে থাকি। আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ কর এখানে মেইল করে, contactus@jibonjuddho.com

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক (SVMCM Apply Link)

অফিসিয়াল ওয়েবসাইটClick Here
সবার সঙ্গে শেয়ার করুন
WhatsApp Channel Join Now
Telegram Channel Join Now

Leave a comment